ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর সমগ্র পৃথিবীতে দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। কারণ ইউক্রেন বিশ্বের সর্ববৃহৎ গম ও সূর্যমুখী তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর মধ্যে একটি।
সম্প্রতি ইউক্রেনের কৃষি আরেকটি ভয়াবহ সংকটের সম্মুখীন হচ্ছে। আর তা হচ্ছে পঙ্গপালের আক্রমণ। এই পতঙ্গের আক্রমণের ফলে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ফসলের জমি। এই সংকট নিরসন না করা গেলে ভবিষ্যতে খাদ্য সংকট আরও তীব্র হওয়ার আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।
পঙ্গপাল এমন একটি পতঙ্গ, যা সাধারণত ঝাঁকে ঝাঁকে চলাফেরা করে। সাধারণত কোনো নির্দিষ্ট স্থানের ফসলি জমি ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য এক ঝাঁক পঙ্গপালই যথেষ্ট।
সম্প্রতি ইউক্রেনের দক্ষিনাঞ্চলে ব্যাপক পঙ্গপালের আক্রমণের ফলে সূর্যমুখীসহ অন্যান্য ফসল ব্যাপক হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণের কার্যকর পদ্ধতিও প্রয়োগ করতে পারছে না ইউক্রেন।
পঙ্গপালরা সাধারণত নদীর ধার কিংবা অনাবাদী জমিতে প্রজনন করে। এই বছর প্রচণ্ড গরম এবং আকাশ থেকে কীটনাশক ও পানি ছিটানোর অভাবে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পঙ্গপাল বৃদ্ধির আরেকটি বৃহৎ কারণ হচ্ছে পাখির সংখ্যা কমে যাওয়া। পাখিরা সাধারণত যুদ্ধক্ষেত্র এড়িয়ে চলে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর পর এ অঞ্চলে পঙ্গপালের প্রাকৃতিক শত্রু পাখির সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে।
ইউক্রেনের জাপোরঝিয়া অঞ্চলের কৃষকরা জানিয়েছে, পঙ্গপাল তাদের ফসলের এক-তৃতীয়াংশই ধ্বংস করে দিয়েছে। এ ছাড়া রাশিয়া জাপোরঝিয়াসহ মাইকোলাইভ ও খেরসান অঞ্চল আংশিক দখলের কারণে অনেক কৃষক নিজেদের চাষের জমি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন। এই অঞ্চলগুলো ঐতিহ্যগতভাবে বিভিন্ন ধরনের শস্য ও তেলবীজ উৎপাদন করে।
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পূর্বে ইউক্রেন বিশ্বের বৃহত্তম সূর্যমুখী তেল ও পঞ্চম বৃহত্তম গম রপ্তানিকারক ছিল। এখনই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে ইউক্রেনসহ সমগ্র বিশ্বই তীব্র খাদ্য সংকটের মুখোমুখি হবে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।
সম্প্রতি ইউক্রেনের কৃষি আরেকটি ভয়াবহ সংকটের সম্মুখীন হচ্ছে। আর তা হচ্ছে পঙ্গপালের আক্রমণ। এই পতঙ্গের আক্রমণের ফলে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ফসলের জমি। এই সংকট নিরসন না করা গেলে ভবিষ্যতে খাদ্য সংকট আরও তীব্র হওয়ার আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।
পঙ্গপাল এমন একটি পতঙ্গ, যা সাধারণত ঝাঁকে ঝাঁকে চলাফেরা করে। সাধারণত কোনো নির্দিষ্ট স্থানের ফসলি জমি ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য এক ঝাঁক পঙ্গপালই যথেষ্ট।
সম্প্রতি ইউক্রেনের দক্ষিনাঞ্চলে ব্যাপক পঙ্গপালের আক্রমণের ফলে সূর্যমুখীসহ অন্যান্য ফসল ব্যাপক হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণের কার্যকর পদ্ধতিও প্রয়োগ করতে পারছে না ইউক্রেন।
পঙ্গপালরা সাধারণত নদীর ধার কিংবা অনাবাদী জমিতে প্রজনন করে। এই বছর প্রচণ্ড গরম এবং আকাশ থেকে কীটনাশক ও পানি ছিটানোর অভাবে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পঙ্গপাল বৃদ্ধির আরেকটি বৃহৎ কারণ হচ্ছে পাখির সংখ্যা কমে যাওয়া। পাখিরা সাধারণত যুদ্ধক্ষেত্র এড়িয়ে চলে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর পর এ অঞ্চলে পঙ্গপালের প্রাকৃতিক শত্রু পাখির সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে।
ইউক্রেনের জাপোরঝিয়া অঞ্চলের কৃষকরা জানিয়েছে, পঙ্গপাল তাদের ফসলের এক-তৃতীয়াংশই ধ্বংস করে দিয়েছে। এ ছাড়া রাশিয়া জাপোরঝিয়াসহ মাইকোলাইভ ও খেরসান অঞ্চল আংশিক দখলের কারণে অনেক কৃষক নিজেদের চাষের জমি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন। এই অঞ্চলগুলো ঐতিহ্যগতভাবে বিভিন্ন ধরনের শস্য ও তেলবীজ উৎপাদন করে।
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পূর্বে ইউক্রেন বিশ্বের বৃহত্তম সূর্যমুখী তেল ও পঞ্চম বৃহত্তম গম রপ্তানিকারক ছিল। এখনই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে ইউক্রেনসহ সমগ্র বিশ্বই তীব্র খাদ্য সংকটের মুখোমুখি হবে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।